Top 10 Trending Mobile Apps of 2021

 ২০২১ এর সবচেয়ে জনপ্রিয় এ্যাপস কি কি ?

একটু চিন্তা করলেই দেখা যায় প্রতি বছর Play Store বা App Store যে পরিমাণ Apps লঞ্চ হয় তার অনেকগুলোই সময়ের সাথে সাথে গুরুত্ব হারিয়ে ফেলে। দিনশেষে টিকে থাকে হাতে গোনা গুটিকতক এ্যাপস যেগুলোকে সবচেয়ে জনপ্রিয় এ্যাপস বললেও খুব একটা ভুল হবেনা। এখানে আমরা ২০২১ সালের সেরা অ্যাপস এর কয়েকটি বৈশিষ্ট্য হাইলাইট করে একটি ক্যাটালগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি এবং সেই বৈশিষ্ট্যগুলোই তুলে ধরছি যেগুলো তাদেরকে সবার চেয়ে আলাদা করে তুলেছে এবং এই এ্যাপসগুলোই হচ্ছে Best Trending Apps of 2021।  

চলুন জেনে নিই ২০২১ সালের বেস্ট ট্রেন্ডিং এ্যাপস গুলো কি কি:


1. UBER

Uber হল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় অন-ডিমান্ড রাইড-শেয়ারিং পরিষেবা, যা সারা বিশ্বের ৭০ টিরও বেশি বিভিন্ন দেশের ১০৩ মিলিয়ন রাইডারকে ড্রাইভারের সাথে সংযুক্ত করে রেখেছে। Uber-এর আজ প্রচুর প্রতিযোগী থাকা সত্ত্বেও তারা মার্কেট শেয়ারের ৭১% সহ মার্কিন বাজারে যথেষ্ট আধিপত্য বজায় রেখেছে। রাশিয়া এবং চীন থেকে তাদের প্রস্থান হওয়ার পরেও বিশ্বের বেশিরভাগ দেশে এখনো রয়েছে তাদের শক্তিশালী অবস্থান।   

প্রশ্ন আসতে পারে ঠিক কি কি কারণে আজ Uber এত বেশী সাকসেস্ফুল?

উত্তর হলো, উবারের ‘First to the Market’ হওয়াই ছিলো তাদের সবচেয়ে বড় প্লাস পয়েন্ট। এছাড়াও এ্যাপটির উচ্চমানের ইউজার এক্সপিরিয়েন্স সেবা তাদেরকে অন্যদের থেকে যথেষ্ট আলাদা করেছে। এসব সেবার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোঃ

১। Google Maps-এর সাথে Uber-এর চমৎকার GPS ইন্টিগ্রেশন সিস্টেম। এটি ব্যবহারকারীদের নির্দিষ্ট অবস্থানে লোকেশন পিন করার অনুমতি দেয় যাতে করে  ড্রাইভারদের তাদের লোকেশন জানতে বেশ সুবিধা হয়। 

২। Uber এর আরও একটি বড় সুবিধা হলো তাদের নিরবচ্ছিন্ন পেমেন্ট সিস্টেম। বিশ্বের যেসব দেশে ক্রেডিট কার্ডের প্রচলন কম সেখানে ক্যাশ পেমেন্ট করার সুবিধা প্রদান করে আরো বেশী মার্কেট দখল করে নিয়েছে Uber।

৩। আগে থেকেই পেমেন্ট সম্পর্কে  জেনে নেওয়ার সুবিধা দিয়ে থাকে Uber, এতে রাইডার সেবা নেয়ার আগেই জানতে পারে তাকে কি পরিমাণ ভাড়া প্রদান করতে হবে। এখন আমরা সবাই এটার সাথে কম-বেশী অভ্যস্ত হয়ে গেছি, কিন্তু শুরুর দিকে রাইডিং সেবায় এই সুবিধাটি যথেষ্ট নতুনত্ব নিয়ে এসেছিলো।


Uber App is Available on iOS & Android.

Price: Paid as per ride.


2. INSTAGRAM

১.৪ বিলিয়ন Monthly Users সহ বিশ্বের বৃহত্তম সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলোর মধ্যে একটি হলো Instagram। এটি ছবি এবং ভিডিওর মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করার সহজ সেবা প্রদান করে থাকে। এটি ২০১০ সালে লঞ্চ করা হয় এবং ২০১২ সালে Facebook এটি কিনে নেয়। Instagram Millennials এবং Gen-Zers-এর মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং বিজ্ঞাপনদাতাদের জন্য এটি একটি শক্তিশালী চ্যানেল।

Instagram এর কিছু স্পেশাল ফিচারস:

১। বর্তমানে বহুল জনপ্রিয় ‘স্টোরি’ এ্যাড করার ফিচারটি  ফেসবুকে আসার আগে এসেছিলো  ইন্সটাগ্রামে। এই অপশনে গেলে ফটো এবং ভিডিও ক্যাপচার করে সরাসরি স্টোরি দেয়া যায় যা ২৪ ঘন্টা পরে অটোমেটিক অদৃশ্য হয়ে যায়।

২। On the spot upload করার আগেই অ্যাপেই রয়েছে ফটো এবং ভিডিও এডিটিং-এর সুবিধা।

৩। এতে রয়েছে In App Shopping করার ফিচার যা সহজেই ক্রেতাকে যুক্ত করেছে বিক্রেতার সাথে। ক্রেতা এখন ইন্সটাগ্রামেই নিজেদের পছন্দের ব্র্যান্ডের দোকান থেকে শপিং করতে পারে সহজেই।


Instagram App is Available on iOS & Android.

Price: Free.


3. TIKTOK

বেইজিং-ভিত্তিক ফার্ম “ByteDance” দ্বারা নির্মিত একটি জনপ্রিয় অ্যাপ হলো TikTok। মূলত শর্ট ভিডিও তৈরি করে শেয়ার করার জন্যই এই প্লাটফর্ম বেশী ব্যবহার করা হয়ে থাকে। লিপ-সিঙ্ক করে নাচের ভিডিও তৈরি করার ক্ষেত্রে এটি ব্যবহারকারীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশী জনপ্রিয়তা পেয়েছে।  তবে অনেকে এটি সৃজনশীল শর্ট ফিল্মের জন্যও ব্যবহার করে থাকে। অনূর্ধ্ব ১৮ জনতার মধ্যে পপুলারিটি পেয়েই মূলত TikTok একটি মূলধারার এ্যাপ হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছে। 

TikTok এর বেস্ট কিছু ফিচারস এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:

১। Tiktok এর Highly Effective Algorithm ব্যবহারকারীরা কী দেখতে চায় তা নির্ধারণ করে এবং এটি তাদের বারবার ফিরিয়ে আনে। বলা বাহুল্য যে, প্রতিটি সোশ্যাল মিডিয়া সাইট-ই এটি করে থাকে, কিন্তু TikTok এর গড় ব্যবহারকারীরা প্রতিদিন ৫২ মিনিট অ্যাপটিতে ব্যয় করে এবং তাদের মাসিক ব্যবহারকারীদের ৯০% মানুষ প্রতিদিন এটি অ্যাক্সেস করে!

২। টিকটকের Automatic filters ক্যামেরায় সবাইকে বাস্তবের চেয়ে কিছুটা সুন্দর দেখাতে সাহায্য করে। এটি হয়ত Self acceptance বা Body Positivity বিল্ড আপ করতে সাহায্য করেনা, কিন্তু হ্যাঁ মানুষকে টিকটকে এঙ্গেইজ করার ক্ষেত্রে এটি একটি অব্যর্থ হাতিয়ার!

৩। টিকটকের ডুয়েট ফিচার ব্যবহারকারীদের গ্রুপ ভিডিও তৈরি করতে সহযোগিতা করে। যেহেতু লিপ-সিঙ্কিং টিকটক-এর বেস্ট ফিচার তাই এটি ব্যবহার করে মানুষ ভাইরাল ভিডিওগুলোকে নিজেদের মত  শ্যুট করে আপলোড করে থাকে।


TikTok App is Available on iOS & Android.

Price: Free.


4. AIRBNB

বেসিক্যালি ট্রাভেলারদের রুম বা এ্যাপার্টমেন্ট ম্যানেজ করে দেয়াই হলো Airbnb এর কাজ। এটি রুম ভাড়া দিতে চায় এমন হোস্টদের সাথে গেস্টদেরকে এনগেইজ করার মাধ্যমে সেবা প্রদান করে থাকে। 

Airbnb এখন একটি ফ্যামিলির মত, কিন্তু শুরুতে এর প্রতিষ্ঠাতা ব্রায়ান চেস্কিকে অনেক সংগ্রাম করতে হয়েছিলো। তিনি কোম্পানির মাত্র ১০% এর বিনিময়ে এটিকে সচল রাখার জন্য ১,৫০,০০০ ডলার বিনিয়োগ করতে উদ্যোগী হন এমন পুঁজিপতিদের কাছে অনেক অনুরোধ করেছিলেন। এসব ভিসির মধ্যে একজন তার সাথে কফি শপের মিটিং থেকে বের হয়ে চলে এসেছিলেন কারণ তার মনে হয়েছিলো ব্রায়ান একজন হেরে যাওয়া পাগল মানুষ হবেন হয়ত! আজ সেই ঘটনার পর হয়ত তিনি আফসোস করবেন কারণ Airbnb এখন বিশ্বের টপ লিডিং এ্যাপস এর মধ্যে অন্যতম!

Airbnb এ্যাপ এর স্পেশাল কিছু ফিচারস হলো:

১। Powerful Filter System যার মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা নিজের পছন্দমত বাসস্থান খুঁজে নিতে পারে বেশ সহজেই। ইন ফ্যাক্ক্ট রুম ভাড়া নেয়ার আগে রুমে কাপড় ইস্ত্রী করার ব্যবস্থা আছে কিনা, কাজ করার জন্য ডেস্ক আছে কিনা ইত্যাদি জেনে নেয়ার সুবিধা প্রদান করে থাকে এই এ্যাপটি।

২। Easy in App Communication System যার মাধ্যমে হোস্ট এবং অতিথিরা অ্যাপ থেকে সরাসরি সমন্বয় করতে পারে।

৩। Fully Integrated Payment System যার মাধ্যমে আনুষঙ্গিক খরচের পেমেন্ট সহজেই করা যায়। যেমন, আপনি যদি বাড়ির চাবি হারিয়ে ফেলেন এবং বাড়িওয়ালা চাবির কপি তৈরি করে দেন, তাহলে তার জন্য আপনাকে যে অতিরিক্ত পেমেন্ট করতে হয়, তা আপনি অ্যাপের মাধ্যমেই করতে পারবেন খুব সহজেই। 


Airbnb App is Available on iOS & Android.

Price: Paid as per booking.


5. NETFLIX

Netflix একটি সাবস্ক্রিপশন-ভিত্তিক Video on demand অ্যাপ। এটি সমগ্র বিশ্বের মোবাইল সহ একাধিক ডিভাইসে অ্যাক্সেসযোগ্য এবং সাবস্ক্রিপশন Over The Top (OTT) মিডিয়া পরিষেবা। Netflix ক্রমাগত রিসেন্ট এবং সর্বাধিক প্রশংসিত মুভিজ এবং বিভিন্ন ঘরানার শো সহ তার চলচ্চিত্রের বিশাল তালিকা আপডেট করে থাকে।

২০২০ এর শেষ পর্যন্ত Netflix-এর ২০৪ মিলিয়নেরও বেশি অর্থপ্রদানকারী গ্রাহক ছিল এবং দেখা গেছে ৪৭% আমেরিকান অন্য যেকোনো ভিডিও স্ট্রিমিং পরিষেবার চেয়ে Netflix কে বেশী পছন্দ করে। Covid-19 মহামারীর সাথে সাথে লকডাউনে আরও বেশী বেড়েছে Netflix ব্যবহারকারীর সংখ্যা। 

Netflix এর তুমুল জনপ্রিয়তার পেছনে রয়েছে:

১। Netflix এর সাজেশন বেইজড কন্টেন্টস ব্যবহারকারীদের বারবার ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে। শুধু তাই নয়, এর ফলে Netflix তাদের নিজস্ব প্রোডাকশনের মুভি আর শো তৈরি করতেও যথেষ্ট উৎসাহ পায়।

২। নেটফ্লিক্সের অফলাইনে দেখার সুবিধার ফলে ব্যবহারকারীরা শো এবং মুভিজ ডাউনলোড করতে পারে এবং তারা পরে মেট্রোতে বা অন্য কোথাও অফলাইনে সেগুলো দেখতে পারে। আমরা এখন এটিতে অভ্যস্ত হয়ে যাচ্ছি, তবে অনেক আগে এটি এমন ছিল যে ডাটা কানেকশন ছাড়া নেটফ্লিক্স স্ট্রিম করার কোনো সুযোগ ছিলোনা। 

৩। প্যারেন্টাল কন্ট্রোলের সুবিধার ফলে অভিভাবকরা সন্তানদের জন্য কন্টেন্টস লিমিটেড করে দিতে পারেন যা তাদের মোটামুটি নিশ্চিন্ত থাকতে সাহায্য করে এবং এটা সরাসরি এ্যাপ থেকেই করা যায়।   


Netflix App is Available on iOS & Android.

Price: Paid as per subscription.


6. AMAZON

বিশ্বের বৃহত্তম Multinational Tech Giants মধ্যে একটি হলো Amazon Ecosystem যা ডিজিটাল স্ট্রিমিং, ক্লাউড কম্পিউটিং, ই-কমার্স এবং আরও অনেক কিছু অফার করে থাকে। UX উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে সর্বদা এগিয়ে থাকা এই  Amazon অ্যাপ সারা বিশ্বে পণ্য কেনা-বেঁচা, পর্যালোচনা এবং রিটার্ন করাকে সহজ করে তুলেছে। 

Amazon এর আরও কিছু ফিচারস হলো:

১। Barcode scanner feature যা ক্রেতাদের একটি দোকানে পাওয়া আইটেমের বারকোড স্ক্যান করে অ্যামাজনের দামের সাথে তুলনা করার সুবিধা দেয়।

২। একটি high-tech, seamless রিটার্ন প্রসেস যার মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা যে পণ্যগুলো ফেরত দিতে চায় তা সিলেক্ট করতে পারে এবং সরাসরি অ্যাপ থেকেই সেই রিটার্নগুলো প্রসেস করতে পারে। বিশ্বের কিছু কিছু জায়গায় গ্রাহকরা তাদের প্রোডাক্টগুলো স্থানীয় খুচরা বিক্রেতাদের কাছে নিয়ে আসে। তারা তখন অ্যাপ থেকে একটি QR কোড স্ক্যান করে, আইটেমটি গ্রহণ করে এবং তারাই সমস্ত রিটার্ন শিপিংয়ের কাজ করে থাকে।

৩। Buy Now button ব্যবহারকারীদের একটা সিঙ্গেল  ক্লিকের মাধ্যমে এমনভাবে প্রোডাক্ট কেনার সুবিধা দেয়  যেন তারা ইতিমধ্যেই তাদের ক্রেডিট কার্ড এবং ঠিকানার তথ্য আপলোড করেছে৷


Amazon App is Available on iOS & Android.

Price: Free.


7. YOUTUBE

ইউটিউব এই বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ভিডিও প্ল্যাটফর্ম। এটি বিনোদন এবং অরিজিনাল কন্টেন্টস এর একটি ভান্ডার যা লক্ষ লক্ষ নির্মাতাকে তাদের কাজ শ্যুট করতে এবং পুরো বিশ্বের সাথে তা শেয়ার করতে সহায়তা করে৷ 

ইউটিউবের আরও কিছু ফিচারস এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:

১। ইউটিউবের ‘ভিডিও চ্যাপ্টার’ সুবিধার ফলে বড় বড় ভিডিওগুলোকে চ্যাপ্টার অনুযায়ী ভাগ করে আপলোড করা পসিবল হয়। এতে করে ভিউয়ারদের সুবিধা হলো তারা তাদের ইন্টারেস্ট অনুযায়ী ডিরেক্ট চ্যাপ্টারে চলে যেতে পারে এবং যে পার্টে ইন্টারেস্ট পায়না, তা সহজেই স্কিপ করে ভিডিওটি দেখতে পারে। এতে সম্পূর্ণ ভিডিও দেখার প্রয়োজন হয়না।

২। Easy-to-access-caption-buttons সুবিধার ফলে ভিউয়ারস যেকোনো ভিডিও-র ক্যাপশন দেখতে পারে।

৩। Subscribe Button সুবিধার ফলে ভিউয়ারস তাদের পছন্দের চ্যানেলের সকল আপডেটস পেয়ে থাকে। নতুন কোনো ভিডিও আসলে সেটার নোটিফিকেশন চলে যায় তাদের কাছে। অন্যদিকে, সাবস্ক্রাইবার বৃদ্ধির মাধ্যমে কন্টেন্ট ক্রিয়েটরস তাদের কমিউনিটি বিল্ড আপ করে থাকে।


YouTube App is Available on iOS & Android.

Price: Free, with the option to purchase an ad-free subscription.



8. DROPBOX

Dropbox একটি বিশ্বস্ত এবং ওয়েল ডিজাইনড ক্লাউড স্টোরেজ এ্যাপ যা একইসাথে একাধিক ডিভাইসে ভালোমত কাজ করতে সক্ষম। ড্রপবক্সে টিমের সাথে ফাইলস শেয়ার করা কিংবা ক্লাউডে নিজের ইম্পর্টেন্ট ডক্যুমেন্টস ভবিষ্যতে ব্যবহারের জন্য সেইভ করে রাখার মত কাজ  করা যায় খুব সহজেই। ইভেন নিজের শেয়ার করা ডক্যুমেন্টস এর ওপর কমেন্টস করার সুবিধাও রয়েছে এখানে।

এছাড়াও যা যা করা যায় এই এ্যাপ দিয়ে:

১। কোনোরকম কম্প্যাটিবিলিটি ইস্যু ছাড়াই অন্য টপ এ্যাপ্স এর সাথে ইজি ইন্টিগ্রেশন সুবিধা। এছাড়া তাদের ওয়েব সার্ভিস সুবিধাও রয়েছে। 

২। আপলোড এর ক্ষেত্রে তাদের কোনো সাইজ লিমিট দেয়া নেই।

৩। তাদের Easy Sharing Features এর সুবিধা থাকায় খুব সহজেই সিকিউরড লিংক এর মাধ্যমে ফাইল শেয়ার করা যায়, যা একটি হ্যান্ডি ফিচার।


Dropbox App is Available on iOS & Android.

Price: Free, with the option of a paid version that includes additional benefits like extra storage.


9. SPOTIFY

মিউজিক স্পেসের অন্যতম জনপ্রিয় অ্যাপ হলো Spotify। এটি ক্রমাগত তাদের মোবাইল অ্যাপ ডিজাইন, স্ট্রিমিং কোয়ালিটি এবং মিউজিক শেয়ারিং ক্যাপাবিলিটি ইম্প্রুভ করে চলেছে। এই অ্যাপটির Ad-supported ফ্রি ভার্শন ব্যবহার করা যায়, যেখানে premium membership ব্যবহার করলে এ্যাড ফ্রি এক্সট্রা ফিচারস উপভোগ করা যায়।

আরো যা যা সুবিধা পাওয়া যায় এই এ্যাপের মাধ্যমে:

১। I tunes এর পরে স্পটিফাই নিয়ে এসেছে অফলাইনে গান শোনার ফিচারস। কেবল প্রিমিয়াম ইউজাররাই গান ডাউনলোড করার সুবিধাটি নিতে পারবে এবং অফলাইনে গান শুনতে পারবে।

২। Playlist Following and Sharing এর মাধ্যমে ইউজাররা তাদের পছন্দের গান শেয়ার করার পাশাপাশি সেইম ক্যাটাগরির নতুন নতুন গান ডিসকাভার করার সুযোগ পায়।

৩। Made-for-you-playlist অপশনের মাধ্যমে স্পটিফাই এ্যালগোরিদম ইউজারদের তাদের প্রিফারেন্স অনুযায়ী নতুন নতুন মিউজিক সাজেশনস প্রোভাইড করে থাকে।


Spotify App is Available on iOS & Android.

Price: Free, with the option of a premium subscription that includes ad-free listening and additional features.


10. WHATSAPP

ব্রিয়ান এ্যাক্টন ও জ্যান কম ২০০৯ সালে হোয়াটসঅ্যাপ লঞ্চ করেন। ২০১৪ সালে তারা এটি ১৯ বিলিয়ন ডলারের বিনিময়ে ফেসুবকের কাছে বিক্রি করে দেয়। WhatsApp সমগ্র বিশ্বের কাছেই একটি পপুলার এ্যাপ। বাইপাস ইন্টারন্যাশনাল ফোন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ইন্টারনেট ডাটা ব্যবহার করে এই এ্যাপটি চ্যাট করা, কল বা ভিডিও কল করা সহ কমিউনিকেশন বেইসড কাজগুলো করে থাকে। বর্তমানে পুরো বিশ্বে ১.৫ বিলিয়নেরও বেশী ইউজার এ্যাক্টিভ রয়েছে WhatsApp এর!

WhatsApp এর কিছু উল্লেখযোগ্য ফিচারস হলো:

১। End-to-end encryption সিস্টেম যা ইউজার ডাটাকে সেইফ রাখে।

২। কোনো রকম টাইম লিমিট ছাড়াই ভয়েজ মেসেজ পাঠানোর সুবিধা দেয় হোয়াটসঅ্যাপ। ফেসবুক বা মেসেঞ্জার সর্বোচ্চ ১ মিনিট পর্যন্ত এই সুবিধা প্রদান করে থাকে।

৩। হোয়াটসঅ্যাপে পিন ড্রপিং এর মাধ্যমে ইউজারস তাদের লাইভ লোকেশন ফ্রেন্ডসদের সাথে শেয়ার করতে পারে।


WhatsApp is available on iOS & Android.

Price: Free.

Post a Comment

2 Comments